• DISCLAIMER
  • CONTACT
  • PRIVACY
  • SITEMAP
  • TERMS and CONDITION

TECH HELP BD

Free TECH HELP BD Site

Menu
  • HOME
  • INTERNET
  • VIDEO EDITITNG
  • ANDROID
    • অ্যান্ড্রয়েড
    • অ্যান্ড্রয়েড Apps
    • অ্যান্ড্রয়েড গেমস
  • EARNING
  • CATEGORIES
    • অন্যান্য
    • অ্যাডসেন্স
    • অ্যান্টিভাইরাস
    • আইওএস
    • ইলেক্ট্রনিক্স
    • উইন্ডোস
    • এসইও
    • ওয়ার্ডপ্রেস
    • ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইনস
    • ওয়েব ডিজাইন
    • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
    • কম্পিউটিং
    • কী কেন কীভাবে
    • খবর
    • গেমস
    • জাভা
    • টিউটোরিয়াল
    • ডাউনলোড
    • ডিভাইস
    • নেটওয়ার্কিং
    • প্রতিবেদন
    • প্রযুক্তি কথন
    • ফেসবুক
    • ফ্রিল্যান্সিং
    • মুভি
    • মোবাইলীয়
    • রিভিউ
    • ল্যাপটপ
    • স্যামসাং গ্যালাক্সি
    • হ্যাকিং
  • TIPS TRICK

Thursday, December 1, 2016

মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ – Q মাস্টারকার্ড ও আমার অভিজ্ঞতাঃ একটি রিভিউ টিউন

Thursday, December 1, 2016     রিভিউ      No comments   
গ্লোবাল পেমেন্ট প্রসেসর কোম্পানি মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ ও অন্যান্য দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলোতে (ভারত ব্যতিত) কখনোই খুব একটা ভাল সার্ভিস দেয়নি। কার্ডের সাহায্যে আন্তর্জাতিক পেমেন্টে বিশেষ করে অনলাইনে পেমেন্ট করার ক্ষেত্রে, আমরা বরাবরই ভুক্তভোগী। এই জন্য অনেকেই হয়ত বাংলাদেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা, সরকারি রীতি-নীতি ইত্যাদিকেই দায়ী করবেন। কিন্তু আমি বলব এখানে পেমেন্ট প্রসেসরগুলোর আগ্রহের অভাবই হল মূল কারন। আমাদের আগ্রহের কমতি কখনও হয়নি।




মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ – কঠিন বাস্তবতার স্বরূপ

দিনের পর দিন এদেশে ফ্রিল্যান্সার এর সংখ্যা বেড়েই চলছে, কারন বাইরের আউটসোর্স করা ফার্মগুলির কাছে বাড়ছে এদেশের ফ্রি ল্যান্সারদের কদর। তাই অনলাইনে পেমেন্টের সু-ব্যবস্থার দাবী আমরা বহু আগে থেকেই করে আসছি। কিন্তু আন্তর্জাতিক পেমেন্ট সংস্থাগুলির কাছে আমরা উপক্ষিত থেকে গেছি সব সময়।
  • পেপাল বেশ কয়েকবার আসবে আসবে বলে শোনা গেছে। পেপার পত্রিকা রিপোর্টে সয়লাব, ফ্রি ল্যান্সারের মুখেও হাসি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আশার গুড়েবালি!
  • পেওনিয়ার মাস্টারকার্ড বাংলাদেশকে আওতাভুক্ত করেছে ঠিকই, কিন্তু তাদের কার্ড আমাদের জন্য বড়ই এক্সপেনসিভ! বছরে ৩০ ডলার করে চার্জ দেওয়ার মত ক্ষমতা কয়জনের আছে বলুন? তাছাড়া এটিএম বুথ থেকে লেনদেনের জন্য প্রতিবার সাড়ে তিন ডলার চার্জ! ডাকাতি কাজ কারবার!
  • আমেরিকান এক্সপ্রেস কার্ড সম্পর্কে আমার ধারনা কম, তবে যা শুনেছি লোকমুখে তাতে করে ভরসা পাইনি।
  • আর মূল গ্লোবাল কোম্পানি মাস্টারকার্ড এর বাংলাদেশে সার্ভিস একদমই বাজে।
তবে একটা জিনিস আপনারা জানেন কি না জানি না- পেওনিয়ার, আমেরিকান এক্সপ্রেসের মত আরও অনেক কার্ড সার্ভিস যেমনঃ এস্ট্রো পে কার্ড, এন্ট্রো পে কার্ড, ভার্জিন মানি কার্ড- এগুলো সবই মূল মাস্টারকার্ড কোম্পানির কাছ থেকে প্রসেসিং রাইট কিনে নিজ নামে বিজনেস করছে!


বাংলাদেশ থেকে অনলাইনে পেমেন্ট করা নিয়ে আমার তিক্ত অভিজ্ঞতা

আমি অনলাইনে অনেক ধরনের বিজনেসের সাথে বহু আগে থেকেই জড়িত। বেশ কিছু ইংলিশ ব্লগসাইট আছে যেগুলো অ্যালেক্সা র‍্যাংকিং এ ১ লাখের নিচে আছে। ওখান থেকে এডের মাধ্যমে টাকা আসে। আমি কিছু সার্ভিস সেল করি অনলাইনে, সেখান থেকে টাকা আসে। ফ্রিল্যান্সিং লেখালেখি করি ফিন্যান্স এবং ইকোনমি নিয়ে। ফরেক্স বিজনেসের সাথেও এককালে জড়িত ছিলাম। তবে এখন আর করি না, দুই নাম্বারি দেখতে দেখতে চোখ পচে গেছে। তো যাই হোক, অনলাইনে পেমেন্ট করা, কোন সার্ভিসের জন্য সাবস্ক্রাইব করা, অনলাইনে আয়কৃত ডলার থেকে টাকায় ভাঙ্গানো- এই ধরনের কাজে কখনোই আমার তেমন কোন সমস্যার মুখে পড়তে হয়না।
কিন্তু একটা সমস্যা প্রায়শই ফিল করি- বাংলাদেশ থেকে বাইরে হঠাৎ করে পেমেন্ট করার প্রয়োজন হলে ডলার খুঁজে পাই না। ফ্রি ল্যান্সারদের কাছ থেকে ডলার কিনে সেই ডলার মাস্টারকার্ডে নিয়ে তারপর পেমেন্ট করতে হয়। এই জন্য একে তাকে ফোন দিয়ে, অনলাইনে টিউন করে – মাঝে মধ্যে খুব বিরক্ত লাগে। দুই একবার প্রতারনার ফাঁদে পড়েছি। আমি টাকা পেমেন্ট করে দিয়েছি কিন্তু যাকে দিয়েছি সে আমাকে ডলার দেয়নি! অনেক ভাল ভাল বিজনেস অপরচুনিটি নস্ট হয়েছে আমার এই করে। খুব হতাশ হয়ে ভাবতাম- ইস যদি নগদে টাকা দিয়ে মাস্টারকার্ডের ডলার কেনার কোন কায়দা থাকত! অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে মাস্টারকার্ডে ডিপোজিট করা যেত... অথবা বিকাশে... কার্ড অথোরিটিগুল একটু এগিয়ে এলেই হয়ত এধরনের একটা সিস্টেম তৈরি হত।



কিউ মাস্টারকার্ড এর সাথে আমার পরিচয়

বাংলাদেশ থেকে টাকা লোড করার সমস্যাগুলোর সমাধানের চেস্টা থেকেই আমার Q মাস্টারকার্ডের সাথে পরিচয়। একদিন ফেসবুকে একটা বিজ্ঞাপন দেখলাম- “বাংলাদেশ থেকে বিকাশের মাধ্যমে মাস্টারকার্ডে টাকা লোড করে অনলাইনে পেমেন্ট করুণ”। আমি তো অবাক! এই সিস্টেম কবে চালু করল মাস্টারকার্ড? বিজ্ঞাপনটা ভাল করে দেখতেই বুঝলাম- এটা মূল মাস্টারকার্ড কোম্পানি নয়, এরা পেওনিয়ার এর মতই মাস্টারকার্ড থেকে প্রসেসিং সার্ভিস কিনে বিজনেস করা এক কোম্পানি Qকার্ড। কার্ডটির এক এক যায়গায়, এক এক নাম দেখছি। কোথাও বলা হচ্ছে Qcard, কোথাও বলা হচ্ছে QMasterCard, কোথাও বা বলা হচ্ছে Master Qcard. সাইটের ডোমেইন নেইম হচ্ছেঃ mastercards.co। শুরুতে একটু সন্দিহান হয় পড়লাম আমি। এই ধরনের একটা কার্ড আমাদের দেশে সার্ভিস শুরু করেছে, কিন্তু তেমন কোন নাম শুনিনি বলে। কিন্তু খোঁজ খবর নিয়ে বুঝলাম- হয়ত কোনভাবে আমার চোখ এড়িয়ে গেছে, কারণ তারা বেশ জোরে সোরেই কার্জক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশে! অনেক মার্কেটিং আর ব্রান্ডিং করছে অনলাইনে। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, অনলাইন নিউজ পোর্টালে তাদের কার্যক্রম উদ্বোধনের নিউজ ছাপা হয়েছে। এবার আমি একটু আগ্রহী হয়ে উঠলাম।

কিউ মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ এর যাত্রা যেভাবে শুরুঃ

আমি ব্যাকগ্রাউন্ড ঘেঁটে দেখলাম যে Qcard মূলত একটি নিউজিল্যান্ডের কোম্পানি, যাদের ইউএসএ তে হেড অফিস। আরও ঘাঁটাঘাঁটি করে বুঝলাম এরা আসলে অনেকটা ফ্যাঞ্চাইজ ভিত্তিতে বিজনেস করছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। মূল কিউকার্ড কোম্পানি তাদের হয়ত কিছু লজিকাল ও টেকনিকাল সাপোর্ট দিচ্ছে। কেএফসি কিংবা পিৎযা হাট যেভাবে বাংলাদেশে বিজনেস করছে, অনেকটা তেমনই। আমার ধারনা যে, বাংলাদেশে চালু হওয়া কিউকার্ড কোম্পানি মূলত নিউজিল্যান্ডের কিউকার্ড কোম্পানির একটি ফ্রাঞ্চাইস বিজনেস।

কীভাবে একটি কিউকার্ড পাবেন আপনি?

প্রথমে কিউকার্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়, ওয়েবসাইট এড্রেসঃ http://www.mastercards.co। রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনি ইউজার ক্যাবিনেটে লগইন করতে পারবেন। লগ ইন করার পর আপনার ক্যাবিনেটে সমস্ত অপশন পাবেন। এখান থেকে আপনি এক বা একাধিক কার্ড অরডার করতে পারবেন, ক্যান্সেল করতে পারবেন, ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন, লেনদেনের হিস্টোরি দেখতে পাবেন- আরও অনেক কিছু। ক্যাবিনেটে সমস্ত বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে। কার্ডের ব্যবহার, কার্ডের লিমিটেশন, ইত্যাদি তথ্যও পাবেন। নিঃসন্দেহে খুব সুন্দর একটা অটোম্যাটিক সিস্টেম। এবং ব্যবহারও খুব সহজ। তবে এখানে মূল যে দুটি বিষয় আপনার জানার দরকারঃ

১. বাংলাদেশে তারা কোন প্ল্যাস্টিক মাস্টারকার্ড দিচ্ছে না। তারা একটি ভার্চুয়াল মাস্টারকার্ড দিচ্ছে যা একটি প্ল্যাস্টিক কার্ডের মত করেই ব্যবহার করা যাবে। এই কার্ড দিয়ে ব্যাংকে ট্রান্সফার বা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা উইথড্র করা যাবে। কিন্তু সমস্যা একটাই- এটিএম বুথ থেকে উত্তোলন করা যাবে না।

২. আপনি ইউজার ক্যাবিনেটে লগ ইন করার পর আপনাকে কমপক্ষে ৪০ ডলার ডিপোজিট করতে হবে কার্ডের রিকোয়েস্ট করার জন্য। এই ৪০ ডলার হচ্ছে কার্ডের ইস্যু ফি। অন্য কোন মাস্টারকার্ড কোন প্রকার ইস্যু ফি রাখে না। কিন্তু তারা রাখে। তবে আশার কথা হচ্ছে – এই ফি হচ্ছে এক কালীন ফি। কার্ডের জন্য কোন প্রকার মেইন্টেন্যান্স চার্জ আপনাকে দিতে হবে না। অর্থাৎ মাসিক বা বাৎসরিক কোন ফি নেই। লেনদেনের ক্ষেত্রেও কোন প্রকার ফি দিতে হচ্ছে না। পেওনিয়ার থেকে লেনদেনে অনেক চার্জ রাখে, বছরে ৩০ ডলার ফি কাটে! এখানে তা নেই।

টাকা ডিপোজিটের এবং উত্তোলনের উপায়ঃ

কিউকার্ডের যে বিষয়টা আপনার সবচেয়ে বেশি ভাল লাগবে, তা হল- টাকা ডিপোজিটের কিংবা উইথড্র করার একদম সহজ ব্যবস্থা। অন্যান্য মাস্টারকার্ডে আপনি এই সুবিধা কোন অবস্থাতেই পাবেন না! আপনি চাইলে আপনার কার্ডে বিকাশ, মোবাইল ব্যাংকিং অথবা লোকাল ব্যাংক থেকে ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা ডিপোজিট বা উত্তোলন করতে পারবেন। তবে পরিমানের কিছু সত্ত্ব আছে। নিচে সে সত্ত্বগুলো দেয়া হচ্ছেঃ

কিউকার্ড দিয়ে লেনদেনের ক্ষেত্রে কিছু প্রতিবন্ধকতাঃ

কিউকার্ড এর লেনদেনে কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। এই প্রতিবন্ধকতার কারন জিজ্ঞেস করলে তারা বলে কোম্পানির রুলস। কিন্তু আমার ধারনা সম্ভবত অনুমোদন পাওয়ার জন্য কিছু শর্ত দেয়া হয়েছে তাদেরকে। সেই কারনে এই প্রবলেমগুলো হচ্ছে। প্রতিবন্ধকতাগুলো হচ্ছেঃ

১. বাংলাদেশ থেকে শুধুমাত্র ভার্চুয়াল কার্ড ক্রয় করা যাবেঃ

খুব সম্ভবত কিউ মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ এখনও প্ল্যাস্টিক কার্ডের সাথে বাংলাদেশের এটিএম বুথ সিস্টেমের সিংক্রোনাইজ বা লজিকাল সাপোর্ট এর কাজ করতে পারেনি। অথবা এটিএম বুথ ব্যবহারের অনুমোদন নেওয়া ও এই সংক্রান্ত টেকনিক্যাল সমস্যাগুলো সমাধান করা- এই বিষয়গুলি নিয়ে তারা এখনও কাজ শেষ করতে পারেনি। তাই বাংলাদেশে তারা নিজেদের প্ল্যাস্টিক কার্ড চালু করতে পারেনি। ফলে বাংলাদেশ থেকে শুধু মাত্র ভার্চুয়াল কার্ড দিতে পারছে তারা। অবশ্য এই কার্ড দিয়ে এটিএম থেকে টাকা তোলা বাদে আর সমস্ত লেনদেনই করা যাবে।

২. এক লেনদেনে ফান্ড ডিপোজিটের সর্বোচ্চ পরিমানঃ ৩০০ ডলার

একটা পেমেন্ট প্রসেসিং কোম্পানি অবশ্যই চাইবে তার গ্রাহকেরা বেশি বেশি পেমেন্ট করুক একজন আরেকজনকে। এইজন্য তারা উৎসাহিত করবে। কিন্তু কিউকার্ড অনুৎসাহিত করে দেখলাম। এই যেমন তাদের সর্বোচ্চ লেনদেনের পরিমান ৩০০ ডলার। অর্থাৎ আপনি একবার লেনদেনে ৩০০ ডলার এর বেশি লোড করতে পারবেন না।

৩. মাসিক লেনদেনের সর্বোচ্চ পরিমানঃ ১০০০ ডলার

একদেনে ৩০০ ডলারের বেশি লোড যায় না, এটা খুব একটা বড় কোন সমস্যা নয়। কারন ৩০০ ডলারের বেশি এক লেনদেনে খরচ করে অনলাইনে এমন ব্যক্তি বাংলাদেশে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। কিন্তু মাসিক লেনদেন সীমাটা খুব ভোগায়। বিশেষ করে আমার মত বিজনেস যারা করে তাদের ক্ষেত্রে ১০০০ ডলার এর সীমা থাকলে মহা মুশকিল। এই প্রবলেমটার কারনে কিউকার্ড নেয়াটা আমার জন্য অনেক ক্ষেত্রেই “যেই লাউ সেই কদু” হয়েছে। ফেসবুকে বিজ্ঞাপন, প্রডাক্ট কেনা- এই ধরনের টুকটাক লেনদেন যারা করেন তাদের ক্ষেত্রে অবশ্য কোন সমস্যা হবেনা।

কিউকার্ড কাদের জন্য উপযোগী?

কিউকার্ড মূলত অনলাইনে যারা বিজনেস করেন, তাদের জন্য উপযোগী। মুল কিউকার্ড দিয়ে অনলাইনে প্রায় সব ধরনের লেনদেন করা যায় কিন্তু বাংলাদেশে তারা কেবল কয়েকটি কাজের জন্য কার্ড প্রদান করছে। এর কারনটা আমার সঠিক জানা নেই। তাদের সাথে যোগাযোগ করার পর জানা গেল যে বাংলাদেশ থেকে সব ধরনের অনলাইনে লেনদেন করার অনুমোদন পাওয়া যায়নি। তবে যেসব কাজে কোন বাধা ছাড়াই লেনদেন করা যাবে, তা হল-
১. অনলাইনে ডোমেইন কিংবা হোস্টিং কেনার জন্য পেমেন্ট করা (goDaddy, Hostgator, Bluehost ইত্যাদি প্রভাইডার থেকে।)

২. অনলাইনে গ্লোবাল ই-কমার্স সাইট থেকে কেনাকাটা করা (Amazon, eBay, Alibaba ইত্যাদি ওয়েবসাইট থেকে)

৩. ফেসবুক কিংবা গুগলে বিজ্ঞাপন দেওয়া (facebook boost, banner advertising, google Adword advertising ইত্যাদি)

আমার ব্যক্তিগত মতামতঃ

স্বল্প পরিসরে শুরু করলেও বুঝতে পারছি যে কিউ মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ এর এখানে কাজ করার সুদূর-প্রসারী পরিকল্পনা আছে। আমি ব্যক্তিগত ভাবে খুশি। এখন পর্যন্ত খুব ফেয়ার সার্ভিস দিয়েছে। কারও সাথে কাজ করতে গিয়ে কথা এবং কাজের মিল পেলে আমার খুব ভাল লাগে। তাই অনেক বিষয়ে টুক টাক ঝামেলা হলেও, আমি কিউকার্ড নিয়ে সন্তুস্ট। অন্তত মাস্টারকার্ড বা পেওনিয়ার থেকে তো অবশ্যই বেটার। আপনারা যারা অনলাইনে পেমেন্ট আদান প্রদান ও অন্যান্য লেনদেন করতে আগ্রহী কিন্তু সহজে করতে পারছেন না, তাদেরকে আমি রিকমেন্ড করব Q মাস্টারকার্ড এ রেজিস্ট্রেশন করে, ড্যাশবোর্ডে লগ ইন করুণ। তাদের প্রসেসিং সিস্টেমটা ভাল করে চেক করে দেখুন। ভালভাবে যাচাই করে নিয়ে, বুঝে শুনে ডিপোজিট করে কার্ডের জন্য আবেদন করবেন।
এতক্ষন কষ্ট করে পুরো আর্টিকেলকটি যারা পড়েছেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
পোষ্টটি শেয়ার করুনঃ
Tweet Share Share Share Share Share

Related Posts

← Newer Post Older Post → Home

0 comments:

Post a Comment

Popular Posts

  • Android Secret Codes 2017- এন্ড্রয়েডের সকল ধরনের গোপনীয় কোড গুলো জেনে নিন! আপডেট ২০১৭!! Must Read
    Android Secret Codes 2017: এন্ড্রয়েড কী? এন্ড্রয়েড হচ্ছে এ যাবত কালের সকল স্মার্টফোন ও এস এর মাঝে সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টে...
  • GTA Vice City All Cheat Code
    আপনার আমার কমবেশি সবাই এই গেমের কথা জানেন আর খেলেন। এটা একটা জনপ্রিয় গেম। এর নাম জানেনা এমন মানুষ পাওয়া মুশকিল। আর এই গেম খেলার মজা আরো বাড়...
  • রবিতে পিসি দিয়ে ফ্রি আনলিমিটেড ইন্টারনেট ইউজ করুন সহজ উপায়ে(PC Tricks)
    কেমন আছেন সবাই।আশা করি ভালো। সবাইকে জানাই নতুন বছরের শুভেচছা।আশা করি নতুন বছর সবার ভালই কাটবে।এর আগে অনুরোধ থাকবে পুরো টিউনটি পড়ার জন্য। ক...
  • ডার্ক সেন্সর বানাও, অন্ধকারে নিজেই জ্বলবে আলো!
    আজকের এই ইলেক্ট্রনিক্স প্রোজেক্ট দিয়েই আমার ইলেকট্রনিক্সে হাতে খড়ি। হ্যাঁ, এটা একটা ডার্ক সেন্সর বা অন্ধকার সংবেদী ডিভাইজ। এই ধরণের সার্কিট...
  • [Mega Post]Robi Free Internet চালান নতুন style এ।সব apps এবং browser এ চলবে।কোন রকম disconnect ছাড়াই।[Only For Android]
    বন্ধুরা, আশা করি ভাল আছো সবাই।নিয়ে আসলাম রবি ফ্রি নেট নতুন ভাবে। বেশি কথা না বলে শুরু করা যাক: প্রথমে নিচে থেকে App টি Download করে নিন… ...

Subscribe Us

Facebook Fan Page

Categories

  • অন্যান্য
  • অ্যাডসেন্স
  • অ্যান্টিভাইরাস
  • অ্যান্ড্রয়েড
  • অ্যান্ড্রয়েড Apps
  • আইওএস
  • আউটসোর্সিং
  • ইন্টারনেট
  • ইলেক্ট্রনিক্স
  • উইন্ডোস
  • এসইও
  • ওয়ার্ডপ্রেস
  • ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগইনস
  • ওয়েব ডিজাইন
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • কম্পিউটিং
  • কী কেন কীভাবে
  • খবর
  • গেমস
  • জাভা
  • টিউটোরিয়াল
  • টিপস এন্ড ট্রিকস
  • ডাউনলোড
  • ডিভাইস
  • নেটওয়ার্কিং
  • প্রতিবেদন
  • প্রযুক্তি কথন
  • ফেসবুক
  • ফ্রিল্যান্সিং
  • ভিডিও এডিটিং
  • মুভি
  • মোবাইলীয়
  • রিভিউ
  • ল্যাপটপ
  • স্যামসাং গ্যালাক্সি
  • হ্যাকিং
কপিরাইট © TECH HELP BD™ , অল রাইটস রিসার্ভড